বৃহস্পতিবার, ১৭ ডিসেম্বর, ২০১৫

মেয়ে

যার মেয়ে নেই সে কীভাবে জান্নাতে যাবে




উম্মুল মুমিনীন আয়েশা রা. বলেন, নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, কোনো ব্যক্তি যদি কন্যার দায়িত্বশীল হয় এরপর তার প্রতি সুন্দর আচরণ করে তাহলে এই কন্যারা তাকে জাহান্নাম থেকে আড়াল করে রাখবে।-সহীহ বুখারী, হাদীস : ১৪১৮, ৫৯৯৫

আবু সায়ীদ খুদরী রা. থেকে বর্ণিত অন্য হাদীসে আছে, নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, যে ব্যক্তি তিনটি মেয়েকে, অন্য রেওয়ায়েতে আছে, অথবা দুটি মেয়েকে লালন-পালন করে তাদেরকে আদব শিক্ষা দেয়, বিবাহের ব্যবস্থা করে এবং তাদের প্রতি সুন্দর আচরণ করে সে জান্নাতের অধিকারী হবে। -সুনানে আবু দাউদ, হাদীস : ৫১৪৭

এই মর্মের হাদীস আবদুল্লাহ ইবনে আববাস রা.ও বর্ণনা করেছেন। তিনি বলেন, নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, যে ব্যক্তি তিনটি মেয়ের লালন-পালন করে, তাদের ব্যয়ভার বহন করে এবং তাদের প্রতি সুন্দর আচরণ করে তার জন্য জান্নাত অবধারিত। (এ কথা শোনার পর) একজন বেদুঈন দাঁড়িয়ে আরজ করল, দুজন মেয়েকে লালন-পালন করলে? রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বললেন, হ্যাঁ, দুজনকে লালন-পালন করলেও। (উপস্থিত সাহাবীদের ধারণা) সে যদি একজন সম্পর্কে জিজ্ঞাসা করত তাহলেও নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম হ্যাঁ বলতেন।-মুসনাদে আবু ইয়ালা, হাদীস : ২৪৫৭

একটি প্রশ্ন ও তার উত্তর
একদিন তালীমের মজলিসে এই হাদীস শরীফ আলোচনা করেছিলাম। একজন ছাত্রী জিজ্ঞাসা করল, যার মেয়ে নেই সে কীভাবে জান্নাতে যাবে? তার প্রশ্নটি ছিল খুব সুন্দর। আসলে আল্লাহ তাআলা অনেক দয়ালু ও মেহেরবারন। সবার জন্যই বেহেশতে যাওয়ার অনেক উপায় তৈরি করে রেখেছেন। এগুলো যেন জান্নাতে যাওয়ার বিভিন্ন দরজা। সুতরাং যার জন্য যে দরজা দিয়ে জান্নাতে ঢোকা সম্ভব সে সেই দরজা দিয়ে জান্নাতে ঢুকবে। আর যেসব সৌভাগ্যবানের জন্য জান্নাতের অনেক দরজা, কিংবা সবকটি দরজা খোলা থাকবে তাদের মর্যাদা তো বলার অপেক্ষা রাখে না।
এই দেখুন, নিচের হাদীসগুলোতেও জান্নাতে যাওয়ার পথ দেখানো হয়েছে।
ওমর রা. থেকে বর্ণিত একটি হাদীসে আছে, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, যে ব্যক্তি অযু করে এবং উত্তমরূপে অযু করে, এরপর কালিমা শাহাদত ও এই দুআ পড়ে-
اللهم اجعلني من التوابين واجعلني من المتطهرين
তার জন্য জান্নাতের আটটি দরজা খুলে দেওয়া হয়। যে দরজা দিয়ে ইচ্ছা সে প্রবেশ করতে পারবে।-জামে তিরমিযী, হাদীস : ৫৫
আবু হুরায়রা রা. বলেন, রাসূলে আরাবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ইরশাদ করেছেন, নারী যদি পাঁচ ওয়াক্ত নামায পড়ে, রমযানের রোযা রাখে, নিজের সতীত্ব রক্ষা করে এবং স্বামীর আনুগত্য করে তবে সে বেহেশতের যে কোনো দরজা দিয়ে ইচ্ছা প্রবেশ করতে পারবে।
উদাহরণস্বরূপ দুটি হাদীস উল্লেখ করা হল। হাদীসের কিতাবে এমন অনেক আমলের কথা বলা হয়েছে, যেগুলোর মাধ্যমে বান্দা আল্লাহ তাআলার সন্তুষ্টি অর্জন করতে পারে এবং বেহেশতে যেতে পারে।
আল্লাহ তাআলা আমাদের তাওফীক দান করুন। আমীন।

আল্লাহর ভয়ে কান্না

আল্লাহর ভয়ে কান্না


কায়েস বিন আবু হাযেম থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, একদা আবদুল্লাহ বিন রাওয়াহা রা. স্বীয় স্ত্রীর কোলে মাথা রেখে হঠাৎ কাঁদতে লাগলেন, তার সাথে তার স্ত্রীও কাঁদতে লাগলেন। আব্দুল্লাহ বিন রাওয়াহা জিজ্ঞেস করলেন, তুমি কেন কাঁদছ? স্ত্রী বললেন, তোমাকে কাঁদতে দেখে আমারও কান্না চলে এসেছে। স্বামী বললেন, (কান্নার কারণ হল) 

আমার আল্লাহর এ বাণীটি স্মরণ হল যে, (অর্থ) তোমাদের মধ্যে কেউ এমন নেই, যে জাহান্নামের উপর দিয়ে অতিক্রম করবে না (মারইয়াম : ৭১) 

আর আমার জানা নেই যে, জাহান্নামের উপর স্থাপন করা পুলসিরাত অতিক্রম করার সময় আমি (দোযখ থেকে) রক্ষা পাব না পাব না।-মুস্তাদরাকে হাকিম, হাদীস ৮৭৮৬


আয়েশা রা. থেকে বর্ণিত, তিনি একবার দোযখের কথা স্মরণ করে কাঁদতে লাগলেন। রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বললেন, কে তোমাকে কাঁদাল? আয়েশা রা. বললেন, আমি দোযখের ভয়ে কাঁদছি। আপনি কি কেয়ামতের দিন আপনার পরিবারের কথা স্মরণ রাখবেন? 

রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম  বললেন, তিনটি স্থানে কেউ কাউকে স্মরণ রাখতে পারবে না- 

এক. মীযানের (আমল পরিমাপক যন্ত্র) নিকট যতক্ষণ না জানতে পারবে যে, তার নেকীর পাল্লা ভারী হয়েছে না হালকা

দুই. আমলনামা পেশ করার সময়, যখন বলা হবে আস তোমার আমলনামা পাঠ কর, যতক্ষণ না জানতে পারবে যে, তার আমলনামা ডান হাতে দেওয়া হচ্ছে না পিঠের পিছন থেকে বাম হাতে। 

তিন. পুলসিরাতের উপর দিয়ে অতিক্রম করার সময় যখন তা জাহান্নামের উপর স্থাপন করা হবে।- সুনানে আবু দাউদ, হাদীস : ৪৭২২



লক্ষ করুন আয়েশা সিদ্দীকার মত নবী পত্নী দিবারাত্রি ইবাদতে মশগুল থাকা সত্ত্বেও আখেরাতের  ব্যাপারে নিশ্চিন্ত হয়ে যাননি বরং রীতিমত কাঁদতেন। অথচ তাঁর জীবন এতই পুতঃপবিত্র ছিল যে, স্বয়ং আল্লাহ তার কাছে সালাম পাঠিয়েছেন এবং তার ব্যাপারেই কুরআনের দশটি আয়াত নাযিল হয়েছে। বুঝা গেল দোযখের আগুনের ভায়বহতার কথা স্মরণ করে অশ্রুসজল হওয়া স্বতন্ত্র একটি আমল। এটি আল্লাহর অধিক পছন্দনীয় আমল। 

কুরআনে কারীমের একটি আয়াতে আল্লাহ তাআলা বলেন- (অর্থ) যারা তাদের রবের কাছে ফিরে যাবে এই বিশ্বাসে তাদের যা দান করার তা দান করে ভীত কম্পিত হৃদয়ে, তারাই দ্রুত সম্পাদন করে কল্যাণকর কাজ এবং তারা তাতে অগ্রগামী থাকে।-মুমিনূন : ৬০-৬১

এই আয়াতের ব্যাখ্যা প্রসঙ্গে আয়েশা রা. রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামকে জিজ্ঞেস করেছিলেন যে, এই আমলগুলো করে লেকেরা ভীত কম্পিত হবে কেন? তারা কি মদ পান করে কিংবা চুরি করে? রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম  বললেন, হে সিদ্দীক তনয়া, এরূপ নয় বরং এরা তারা, যারা রোযা রাখে, নামায পড়ে এবং দান খয়রাত করে। এতদসত্ত্বেও তারা শঙ্কিত  থাকে যে, সম্ভবত : (কোনো ত্রুটির কারণে) এ আমল কবুল হয়নি। এ ধরনের (লোকই  সৎকাজ দ্রুত সম্পাদন করে এবং তাতে অগ্রগামী থাকে) (তাফসীরে ইবনে কাসীর ৩/৩৯৭) 


যাই হোক, হাদীসদ্বয়ের মৌলিক শিক্ষা দুইটি : এক. দৈনিক কিছু না কিছু সময় পরকালের দৃশ্য হৃদয়পটে এনে অশ্রুসজল হওয়া, দুই. শুধু মন্দ কাজ করে ভীত হওয়া নয় বরং নেক আমল করেও ভীত হওয়া চাই যেন আল্লাহ পাকের দাসত্বের পূর্ণ অবস্থানটাই আমাদের জীবনে পরিস্ফুট হয়। আর এ কথা বলাই বাহুল্য যে, হৃদয়ের পরিচ্ছন্নতা ও আত্মার পরিশুদ্ধতার জন্য এগুলো হচ্ছে অত্যন্ত জরুরী পদক্ষেপ।

চেহারা ও চরিত্র

চেহারা ও চরিত্র

 
 
চেহারা আল্লাহ তাআলার নেআমত, তাঁর বিশেষ দান। আল্লাহ সবচেয়ে সুন্দর চেহারা দিয়েছেন মানুষকে। মানুষের মাঝে সবচেয়ে সুন্দর চেহারা দিয়েছেন নারীকে। সাদা-কালো, ধূসর, বাদামী কত রঙের, কত বর্ণের মানুষ। কত মানুষের কত রূপ। কোটি কোটি মানুষের মাঝে একজনের চেহারা আরেকজনের সাথে মেলে না। এটা আল্লাহর কুদরত, তাঁর কুদরতের নিদর্শন। আল্লাহ তাআলা ইরশাদ করেন, (তরজমা) আর তাঁর নিদর্শনাবলীর মধ্যে রয়েছে আকাশমন্ডলী ও পৃথিবীর সৃষ্টি এবং তোমাদের ভাষা ও বর্ণের বৈচিত্র। এতে জ্ঞানীদের জন্য অবশ্যই নিদর্শন রয়েছে। (রূম ৩০ : ২২)
আমরা আয়নায় নিজেদের চেহারা দেখি। রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম আমাদের আয়না দেখার দুআ শিখিয়েছেন। اللهم حسنت خلقي فحسن خلقي  হে আল্লাহ! যেমনিভাবে আপনি আমাকে সুন্দর আকৃতিতে সৃষ্টি করেছেন, তেমনি আমার চরিত্রকে সুন্দর করে দিন। 
এ দুআর মাঝে চেহারার সাথে চরিত্রের উল্লেখ এসেছে। চেহারা বলতে শুধু চেহারা নয়; চেহারাসহ পুরো দৈহিক গঠন উদ্দেশ্য। চেহারার মাধ্যমে বাইরের সৌন্দর্য ফুটে উঠে আর চরিত্রের মাধ্যমে ফুটে ওঠে ভেতরের সৌন্দর্য। তাই রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম চেহারার সৌন্দর্যের শুকরিয়ার সাথে সাথে চরিত্রের সৌন্দর্য প্রার্থনা করতে শিখিয়েছেন। শুধু সুন্দর চেহারা নয়, শুধু রূপ-চর্চা নয়, মনযোগ দিতে হবে চরিত্র সুন্দর করার প্রতি; চেহারার চেয়েও বেশি মনযোগ দিতে হবে।
আমরা মেয়েরা অনেক সময় নিজের সৌন্দর্যে মুগ্ধ হই, আত্মবিস্মৃত হয়ে পড়ি। নিজের চেহারা, রূপ-সৌন্দর্যের অহমিকায় ভুলে যাই চেহারার স্রষ্টার কথা; যিনি আমাকে দান করেছেন সুন্দর চেহারা। ভুলে যাই এ চেহারার ব্যবহার তাঁরই হুকুম মত করতে হবে, তাঁর নাফরমানিতে নয়। চেহারার ব্যবহার যদি তাঁর হুকুম মত হয় তবেই হবে চেহারার নেআমতের শুকরিয়া আদায়। আর শুকরিয়া আদায় করলে তিনি নেআমত বাড়িয়ে দেন। আর  জেনে রাখা উচিত, না-শুকরির পরিণাম বড় ভয়াবহ। আমরা আমাদের চারপাশে অথবা পত্র-পত্রিকায় এমন অনেক মানুষ দেখি যাদের সুন্দর চেহারা ছিল, রূপ-লাবণ্য ছিল, কিন্তু অনাকাঙ্ক্ষিত কোনো দুর্ঘটনায় সব শেষ হয়ে গেছে। ভেঙে চুরমার হয়ে গেছে জীবন-স্বপ্ন। তাদের জন্য আমাদের শুভ কামনা। তাদের প্রতি সহমর্মিতা পোষণ হবে চেহারার নেআমতের শুকরিয়া আদায়। কিন্তু ভুলে গেলে চলবে না, তাদের ঘটনার মাঝে আমাদের জন্য রয়েছে শিক্ষা।
সুন্দর চেহারা। এটি একটি আপেক্ষিক বিষয়। একই চেহারা কারো কাছে সুন্দর, কারো কাছে সুন্দর নয়। আবার কারো কাছে নিজের চেহারা নিজের কাছেই সুন্দর লাগে না। কেউ কালো হয়েও সুন্দর, কেউ ফর্সা হয়েও সুন্দর নয়। আমার চেহারা যেমনই হোক বানর-শিম্পাঞ্জির মত তো নয়। সুতরাং তোমার শোকর হে আল্লাহ!
দাম্পত্য জীবনে স্বামী-স্ত্রীর পরস্পরিক মিল একান্তই জরুরী। এই মিলই একটি সংসারকে মজবুতভাবে 
এক হলো আল্লাহর নাফরমানির মাধ্যমে চেহারার না-শুকরি, আরেকটি না-শুকরি হলো চেহারা নিয়ে অন্যের সাথে বড়াই করা, অহংকার করা। কারো চেহারা আমার মত সুন্দর নয় বলে তাকে তুচ্ছ-তাচ্ছিল্য করা। এটা প্রথম প্রকারের না-শুকরির চেয়ে আরো মারাত্মক। এ কারণে আল্লাহ আরো বেশি অসন্তুষ্ট হন। আমার এ রূপ-সৌন্দর্য তো আল্লাহর দান, আমার অর্জিত কিছু নয়। সুতরাং আমি কী নিয়ে গর্ব করি। এ তো আল্লাহর দেয়া নেআমত, যখন তখন তিনি তা ছিনিয়ে নিতে পারেন। সুতরাং আমি কিসের অহংকার করি। এ তো আমার হাতে আল্লাহর দেয়া আমানত। আমাকে এ আমানত রক্ষা করতে হবে তাঁর হুকুম মত। একে ব্যবহার করতে হবে তাঁর সন্তুষ্টির পথে।  
সকলেই সুন্দর চেহারার প্রতি আকর্ষণ বোধ করে। কিন্তু মনে রাখতে হবে, মানুষের শ্রেষ্ঠত্বের বিবেচনা ও মূল্যায়ন চেহারা দিয়ে নয়; তাকওয়া, উত্তম চরিত্র ও দ্বীনদারির মাধ্যমে। সুতরাং যে নারী বা পুরুষ দ্বীনদারিতে ও চরিত্রে সুন্দর সে-ই প্রকৃত সুন্দর।

বিবাহের ক্ষেত্রে চারটি বিষয়কে মানুষ সর্বোচ্চ বিবেচনায় রাখে; বংশ, সম্পদ, সৌন্দর্য ও দ্বীনদারি। রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেন, ‘দ্বীনদারিকে সবচেয়ে বেশি প্রাধান্য দাও’। কারণ সুন্দর চেহারার মূল্য শুধু এ দুনিয়ায়, বরং বলতে হয় যতদিন যৌবন আছে ততদিন।  কিন্তু দ্বীনদারি ও চরিত্রের মূল্য দুনিয়াতে এবং আখেরাতেও। সুতরাং শুধু সুন্দর চেহারা নয় বরং সুনদর চরিত্রও হোক আমাদের কাম্যবস্ত্ত।

আখলাক

লেন দেন

দৈনন্দিন

বুধবার, ২ ডিসেম্বর, ২০১৫

আপনি যা জানতে চেয়েছেন

প্রশ্ন:
কাপড়ে রাস্তার কাদা লাগলে কাপড় কি নাপাক হয়ে যাবে?

উত্তর:
সাধারণ অবস্থায় রাস্তার কাদা পাক। তা কাপড়ে লাগলে কাপড় নাপাক হবে না। তবে যদি কাদায় নাপাকি দেখা যায় কিংবা নাপাকির গন্ধ অথবা রং প্রকাশ পায় তবে তা নাপাক। এটি কাপড়ে লাগলে ঐ জায়গা ধুয়ে নিতে হবে। 
-আলআশবাহ ওয়ান নাযাইর ১/১৯৯; ফাতাওয়া বাযযা

যোগাযোগ

Md Maynul Islam
North Badda Dhaka-1212
rassell.us@gmail.com

মঙ্গলবার, ১ ডিসেম্বর, ২০১৫

ঈদ ও কুরবানী

বাংলা কোরআন শরীফ

কোরআন শরীফ আরবী থেকে বাংলা অনুবাদ